আর্কিমিডিস
পৃথিবীখ্যাত বিজ্ঞানী আর্কিমিডিস। প্রাচীন গ্রিকের এই গাণিতিক ও বিজ্ঞানী জন্মেছিলেন ইতালির ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপ সিসিলির সাইরাকিউস নামে একটি ছোট্ট রাজ্যে। পাটিগণিত, জ্যামিতি ও হাইড্রলিক্সে তাঁর অবদানের জন্য তিনি বেশি স্মরণীয়। বিখ্যাত এই বিজ্ঞানীর আবিষ্কৃত মারণাস্ত্র রোমানদের আক্রমণ থেকে নিজেদের শহরকে রক্ষায় ব্যবহার করা হতো। এ রকম একটি অস্ত্র- ক্যাটাপল্ট। যার মাধ্যমে ৭০০ পাউন্ড ওজনের পাথর শত্রুপক্ষের দিকে ছুড়ে দেওয়া যেত। পাশাপাশি এর মাধ্যমে তীরও ছোড়া যেত। বিশ্লেষকদের মতে, আর্কিমিডিস হয়তো এর প্রথম আবিষ্কারক নন। কারণ মার্সেলাসের অধীনস্থ রোমান সেনাবাহিনীর কাছেও বড় পরিসরে ক্যাটাপল্ট চালানোর ব্যবস্থা ছিল। আর্কিমিডিসের আরেকটি আবিষ্কার ছিল আতস কাচ। যা সমুদ্রের পাশে অন্ধচন্দ্রকারে সাজিয়ে সূর্যের রশ্মিকে প্রতিফলিত করে রোমানদের যুদ্ধ জাহাজের পালে আগুন ধরিয়ে দেওয়া যেত। এই আতন কাচ গল্পের নেপথ্যে ছিলেন সাইরাকিউসের রাজা হায়রো। রাজা খবর পেলেন রোমানরা রাজ্য আক্রমণ করার জন্য সমুদ্রপথ থেকে আসছে। রাজার আদেশে আর্কিমিডিস গবেষণায় বসে পড়লেন। আর্কিমিডিসের নজরে ছিল এমন এক অস্ত্র যার মাধ্যমে শত্রুপক্ষের জাহাজ উল্টে দেওয়া সম্ভব। আর্কিমিডিস রোমান জাহাজে আগুন লাগানোর জন্য সূর্যের আলোর প্রতিফলনকারী একটি বিশালাকার আয়না তৈরি করেছিলেন। যা সে সময় যুদ্ধে ব্যাপক সফলতা পেয়েছিল।
পৃথিবীখ্যাত বিজ্ঞানী আর্কিমিডিস। প্রাচীন গ্রিকের এই গাণিতিক ও বিজ্ঞানী জন্মেছিলেন ইতালির ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপ সিসিলির সাইরাকিউস নামে একটি ছোট্ট রাজ্যে। পাটিগণিত, জ্যামিতি ও হাইড্রলিক্সে তাঁর অবদানের জন্য তিনি বেশি স্মরণীয়। বিখ্যাত এই বিজ্ঞানীর আবিষ্কৃত মারণাস্ত্র রোমানদের আক্রমণ থেকে নিজেদের শহরকে রক্ষায় ব্যবহার করা হতো। এ রকম একটি অস্ত্র- ক্যাটাপল্ট। যার মাধ্যমে ৭০০ পাউন্ড ওজনের পাথর শত্রুপক্ষের দিকে ছুড়ে দেওয়া যেত। পাশাপাশি এর মাধ্যমে তীরও ছোড়া যেত। বিশ্লেষকদের মতে, আর্কিমিডিস হয়তো এর প্রথম আবিষ্কারক নন। কারণ মার্সেলাসের অধীনস্থ রোমান সেনাবাহিনীর কাছেও বড় পরিসরে ক্যাটাপল্ট চালানোর ব্যবস্থা ছিল। আর্কিমিডিসের আরেকটি আবিষ্কার ছিল আতস কাচ। যা সমুদ্রের পাশে অন্ধচন্দ্রকারে সাজিয়ে সূর্যের রশ্মিকে প্রতিফলিত করে রোমানদের যুদ্ধ জাহাজের পালে আগুন ধরিয়ে দেওয়া যেত। এই আতন কাচ গল্পের নেপথ্যে ছিলেন সাইরাকিউসের রাজা হায়রো। রাজা খবর পেলেন রোমানরা রাজ্য আক্রমণ করার জন্য সমুদ্রপথ থেকে আসছে। রাজার আদেশে আর্কিমিডিস গবেষণায় বসে পড়লেন। আর্কিমিডিসের নজরে ছিল এমন এক অস্ত্র যার মাধ্যমে শত্রুপক্ষের জাহাজ উল্টে দেওয়া সম্ভব। আর্কিমিডিস রোমান জাহাজে আগুন লাগানোর জন্য সূর্যের আলোর প্রতিফলনকারী একটি বিশালাকার আয়না তৈরি করেছিলেন। যা সে সময় যুদ্ধে ব্যাপক সফলতা পেয়েছিল।
গ্যালিলিও
মধ্যযুগের খ্যাতিমান বিজ্ঞানী গ্যালিলিও। এই জ্যোতির্বিজ্ঞানী জন্মেছিলেন ইতালির পিসা নগরীতে। কথিত আছে, গ্যালিলিও হল্যান্ডের জনৈক কাচ ব্যবসায়ীর কাচের লেন্স হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়ে নিজের অজান্তে দুরবিন আবিষ্কার করে ফেলেন। আর সেই দুরবিন দিয়ে আবিষ্কার করেছিলেন, চাঁদের পর্বতমালা, বৃহস্পতি-শুক্র-শনি গ্রহ, সূর্যের কলঙ্কবিন্দুসহ আরও অনেক কিছু। জানলে অবাক হবেন, গ্যালিলিওর এই আবিষ্কারের বাইরে দুরবিন মারণাস্ত্র হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছিল। এর পেছনের গল্পটা হলো, এই জ্যোতির্বিজ্ঞানী যখন উন্নত টেলিস্কোপের নকশা করেছিলেন, তখন কেবল মহাকাশের দিকে তাকানোই একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল না। তাঁর টেলিস্কোপটি তৎকালীন তো বটেই, অন্য যে কোনো সময়ের চেয়েও দ্বিগুণ শক্তিশালী ছিল। প্রাচীনকালে সমুদ্রপথই একমাত্র মাধ্যম ছিল যার মাধ্যমে কোনো দেশে বা রাজ্যে হামলা চালানো যেত। আর সেখানে টেলিস্কোপের মাধ্যমে ভেনিসীয় সৈন্যরা তাদের শত্রুপক্ষ কোথায় অবস্থান করছে, তা দেখার বাড়তি সুবিধা পেত। গ্যালিলিও ভেনিসের ডোজকে লিখেছিলেন, তিনি তার বাহিনীর জন্য টেলিস্কোপ চান কি না! ডোজ সেগুলো চাননি, তবে গ্যালিলিওকে তাঁর কাজের জন্য পুরষ্কৃত করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি দুরবিনের সঙ্গে কম্পাস জুড়ে দেন, আর তৎকালীন সৈন্যরা তখন কামানের আগুনের নির্ভুলতা বাড়াতে দুরবিনের ব্যবহার করেছিল।
মধ্যযুগের খ্যাতিমান বিজ্ঞানী গ্যালিলিও। এই জ্যোতির্বিজ্ঞানী জন্মেছিলেন ইতালির পিসা নগরীতে। কথিত আছে, গ্যালিলিও হল্যান্ডের জনৈক কাচ ব্যবসায়ীর কাচের লেন্স হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়ে নিজের অজান্তে দুরবিন আবিষ্কার করে ফেলেন। আর সেই দুরবিন দিয়ে আবিষ্কার করেছিলেন, চাঁদের পর্বতমালা, বৃহস্পতি-শুক্র-শনি গ্রহ, সূর্যের কলঙ্কবিন্দুসহ আরও অনেক কিছু। জানলে অবাক হবেন, গ্যালিলিওর এই আবিষ্কারের বাইরে দুরবিন মারণাস্ত্র হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছিল। এর পেছনের গল্পটা হলো, এই জ্যোতির্বিজ্ঞানী যখন উন্নত টেলিস্কোপের নকশা করেছিলেন, তখন কেবল মহাকাশের দিকে তাকানোই একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল না। তাঁর টেলিস্কোপটি তৎকালীন তো বটেই, অন্য যে কোনো সময়ের চেয়েও দ্বিগুণ শক্তিশালী ছিল। প্রাচীনকালে সমুদ্রপথই একমাত্র মাধ্যম ছিল যার মাধ্যমে কোনো দেশে বা রাজ্যে হামলা চালানো যেত। আর সেখানে টেলিস্কোপের মাধ্যমে ভেনিসীয় সৈন্যরা তাদের শত্রুপক্ষ কোথায় অবস্থান করছে, তা দেখার বাড়তি সুবিধা পেত। গ্যালিলিও ভেনিসের ডোজকে লিখেছিলেন, তিনি তার বাহিনীর জন্য টেলিস্কোপ চান কি না! ডোজ সেগুলো চাননি, তবে গ্যালিলিওকে তাঁর কাজের জন্য পুরষ্কৃত করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি দুরবিনের সঙ্গে কম্পাস জুড়ে দেন, আর তৎকালীন সৈন্যরা তখন কামানের আগুনের নির্ভুলতা বাড়াতে দুরবিনের ব্যবহার করেছিল।
টমাস আলভা এডিসন
টমাস আলভা এডিসনের মতো সফল মানুষ ইতিহাসে বিরল। বৈদ্যুতিক বাতি, সাউন্ড রেকর্ডিং, ভিডিওগ্রাফির মতো আবিষ্কারসহ মোট ১ হাজার ৯৩টি আবিষ্কারের পেটেন্ট রয়েছে এই বিজ্ঞানীর নামে। এডিসন এমন একজন উদ্ভাবক ছিলেন যে, তাঁর অনেক ধারণার মধ্যে অস্ত্র খুঁজে পাওয়া খুব একটা আশ্চর্যের বিষয় নয়, যার মধ্যে বিখ্যাতভাবে আলোর বাল্ব, ফোনোগ্রাফ এবং মোশন-পিকচার ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে প্রবেশের ক্ষেত্রে আমেরিকা তাদের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত হওয়ার জন্য প্রকাশ্যে আহ্বান জানানোর পর তাঁকে নৌ-পরামর্শ বোর্ডের প্রধান করা হয়। এর আগে এডিসন স্প্যানিশ-আমেরিকান যুদ্ধে নৌবাহিনীকে সাহায্য করেছিলেন। বোর্ড সশস্ত্র বাহিনীর কাছে জমা দেওয়া ধারণাগুলো পর্যালোচনা ও পরীক্ষা করে থাকে। সেই সঙ্গে তাদের নিজস্ব অবদান রাখে। ব্যক্তিগতভাবে এডিসন যুদ্ধে প্রায় ৪৯টি ধারণা নিয়ে কাজ করেছিলেন। সে সময় অনেকে প্রতিরক্ষামূলক এবং শত্রু শনাক্তকরণে মনোযোগী হলেও এডিসন এমন ক্ষেপণাস্ত্র তৈরিতে সাহায্য করেছিলেন, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে সমুদ্রে শত্রুর ঘাঁটিতে হামলা চালাতে পারে। এ ছাড়া তিনি সেনাবাহিনীর জন্য আর্টিলারি শেল তৈরি করেন, যা বাতাসে বিস্ফোরিত হয়, আরও ধ্বংসাত্মক করে তোলে।
টমাস আলভা এডিসনের মতো সফল মানুষ ইতিহাসে বিরল। বৈদ্যুতিক বাতি, সাউন্ড রেকর্ডিং, ভিডিওগ্রাফির মতো আবিষ্কারসহ মোট ১ হাজার ৯৩টি আবিষ্কারের পেটেন্ট রয়েছে এই বিজ্ঞানীর নামে। এডিসন এমন একজন উদ্ভাবক ছিলেন যে, তাঁর অনেক ধারণার মধ্যে অস্ত্র খুঁজে পাওয়া খুব একটা আশ্চর্যের বিষয় নয়, যার মধ্যে বিখ্যাতভাবে আলোর বাল্ব, ফোনোগ্রাফ এবং মোশন-পিকচার ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে প্রবেশের ক্ষেত্রে আমেরিকা তাদের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত হওয়ার জন্য প্রকাশ্যে আহ্বান জানানোর পর তাঁকে নৌ-পরামর্শ বোর্ডের প্রধান করা হয়। এর আগে এডিসন স্প্যানিশ-আমেরিকান যুদ্ধে নৌবাহিনীকে সাহায্য করেছিলেন। বোর্ড সশস্ত্র বাহিনীর কাছে জমা দেওয়া ধারণাগুলো পর্যালোচনা ও পরীক্ষা করে থাকে। সেই সঙ্গে তাদের নিজস্ব অবদান রাখে। ব্যক্তিগতভাবে এডিসন যুদ্ধে প্রায় ৪৯টি ধারণা নিয়ে কাজ করেছিলেন। সে সময় অনেকে প্রতিরক্ষামূলক এবং শত্রু শনাক্তকরণে মনোযোগী হলেও এডিসন এমন ক্ষেপণাস্ত্র তৈরিতে সাহায্য করেছিলেন, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে সমুদ্রে শত্রুর ঘাঁটিতে হামলা চালাতে পারে। এ ছাড়া তিনি সেনাবাহিনীর জন্য আর্টিলারি শেল তৈরি করেন, যা বাতাসে বিস্ফোরিত হয়, আরও ধ্বংসাত্মক করে তোলে।
আলফ্রেড নোবেল
আলফ্রেড নোবেলের নামে বিভিন্ন খাতের পাশাপাশি শান্তি পুরস্কারও দেওয়া হয়। তবে এই বিজ্ঞানীর আবিষ্কার আজকের দিনের যুদ্ধক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা রেখেছিল। নোবেল এবং তাঁর বাবার কারবারই ছিল গোলাবারুদ, বোমা, ডিনামাইট তৈরি। আলফ্রেডের বাবা যখন ক্রিমিয়া যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য প্রথম সামুদ্রিক খনি আবিষ্কার করেছিলেন, পরে তা ডিনামাইট হিসেবে ব্যবহার হয়েছিল। এরপর ফ্রাঙ্কো-প্রুশিয়ান যুদ্ধের উভয় পক্ষের সৈন্যরা এই বিস্ফোরকদ্রব্য ব্যবহার করেছিল। আলফ্রেড নোবেল নিজেও একাধারে একের পর এক বিস্ফোরক ও যুদ্ধাস্ত্রের উপাদান আবিষ্কার করেছেন, সারা ইউরোপে বিরাট বিরাট কারখানা গড়ে তুলে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ উপার্জন করেছেন। তবে এই বিজ্ঞানীর ভাষ্য, যুদ্ধক্ষেত্রে এর ব্যবহার নাকি অনিচ্ছাকৃত! ১৮৮৮ সালে ব্যালিস্টাইট তৈরির সময় তিনি ভালো কোনো অজুহাত খুঁজে পাননি। আলফ্রেড বলেছিলেন, এটি ধোঁয়াবিহীন গানপাউডার, যা তিনি বিক্রি করতেন। তিনি দাবি করেছিলেন, সৈন্যদের সাহায্যের জন্য তিনি এতে কাজ করেননি।
আলফ্রেড নোবেলের নামে বিভিন্ন খাতের পাশাপাশি শান্তি পুরস্কারও দেওয়া হয়। তবে এই বিজ্ঞানীর আবিষ্কার আজকের দিনের যুদ্ধক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা রেখেছিল। নোবেল এবং তাঁর বাবার কারবারই ছিল গোলাবারুদ, বোমা, ডিনামাইট তৈরি। আলফ্রেডের বাবা যখন ক্রিমিয়া যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য প্রথম সামুদ্রিক খনি আবিষ্কার করেছিলেন, পরে তা ডিনামাইট হিসেবে ব্যবহার হয়েছিল। এরপর ফ্রাঙ্কো-প্রুশিয়ান যুদ্ধের উভয় পক্ষের সৈন্যরা এই বিস্ফোরকদ্রব্য ব্যবহার করেছিল। আলফ্রেড নোবেল নিজেও একাধারে একের পর এক বিস্ফোরক ও যুদ্ধাস্ত্রের উপাদান আবিষ্কার করেছেন, সারা ইউরোপে বিরাট বিরাট কারখানা গড়ে তুলে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ উপার্জন করেছেন। তবে এই বিজ্ঞানীর ভাষ্য, যুদ্ধক্ষেত্রে এর ব্যবহার নাকি অনিচ্ছাকৃত! ১৮৮৮ সালে ব্যালিস্টাইট তৈরির সময় তিনি ভালো কোনো অজুহাত খুঁজে পাননি। আলফ্রেড বলেছিলেন, এটি ধোঁয়াবিহীন গানপাউডার, যা তিনি বিক্রি করতেন। তিনি দাবি করেছিলেন, সৈন্যদের সাহায্যের জন্য তিনি এতে কাজ করেননি।
লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি
লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চিকে সবাই বিখ্যাত শিল্পী হিসেবেই চেনেন। মোনালিসা ও লাস্ট সাপারের মতো ছবি এঁকেছেন তিনি। তবে তাঁর অন্য একটি পরিচয়ও রয়েছে, তিনি একজন প্রতিভাবান প্রকৌশলী ছিলেন। প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্রের পরিকল্পনাও করেছিলেন। যদিও তৎকালীন মিলানের ডিউকের পৃষ্ঠপোষকতায় তিনি এটি করতে বাধ্য হয়েছিলেন। কারণ, তাঁর জীবদ্দশায় ইতালি ঐক্যবদ্ধ দেশ হিসেবে কম এবং বিরোধপূর্ণ রাষ্ট্র হিসেবে বেশি পরিচিত ছিল। সে হিসেবে যুদ্ধ তখন অস্বাভাবিক ছিল না। তাঁর উদ্ভাবনগুলোর মধ্যে ট্যাঙ্কের উদাহরণও খুঁজে পাওয়া যায়, যেখানে আটজন ক্রু কয়েকটি কামান নিয়ে অবস্থান করছিল। এটি যেদিকে সরে যাবে, সেখানেই গুলি করতে পারবে। মনে করা হয়, ভিঞ্চি এই যুদ্ধাস্ত্র নির্মাণে ইচ্ছাকৃত ত্রুটি রেখে নকশা করেছিলেন। ফলে এটি কম সরানো যেত এবং কম ধ্বংসাত্মক ছিল। তাঁর নকশাকৃত আরও একটি অস্ত্র সম্ভবত যুদ্ধেও ব্যবহার করা হয়েছিল। যা ছিল দ্রুততার সঙ্গে আগুন ছড়ানোর জন্য নকশা করা একটি ট্রিপল-ব্যারেল কামান। যদিও এটি সৈন্যদের দ্বারা পরিত্যক্ত হয়েছিল। মনে করা হয়, এটি আধুনিক মেশিনগানের অগ্রদূত।
লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চিকে সবাই বিখ্যাত শিল্পী হিসেবেই চেনেন। মোনালিসা ও লাস্ট সাপারের মতো ছবি এঁকেছেন তিনি। তবে তাঁর অন্য একটি পরিচয়ও রয়েছে, তিনি একজন প্রতিভাবান প্রকৌশলী ছিলেন। প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্রের পরিকল্পনাও করেছিলেন। যদিও তৎকালীন মিলানের ডিউকের পৃষ্ঠপোষকতায় তিনি এটি করতে বাধ্য হয়েছিলেন। কারণ, তাঁর জীবদ্দশায় ইতালি ঐক্যবদ্ধ দেশ হিসেবে কম এবং বিরোধপূর্ণ রাষ্ট্র হিসেবে বেশি পরিচিত ছিল। সে হিসেবে যুদ্ধ তখন অস্বাভাবিক ছিল না। তাঁর উদ্ভাবনগুলোর মধ্যে ট্যাঙ্কের উদাহরণও খুঁজে পাওয়া যায়, যেখানে আটজন ক্রু কয়েকটি কামান নিয়ে অবস্থান করছিল। এটি যেদিকে সরে যাবে, সেখানেই গুলি করতে পারবে। মনে করা হয়, ভিঞ্চি এই যুদ্ধাস্ত্র নির্মাণে ইচ্ছাকৃত ত্রুটি রেখে নকশা করেছিলেন। ফলে এটি কম সরানো যেত এবং কম ধ্বংসাত্মক ছিল। তাঁর নকশাকৃত আরও একটি অস্ত্র সম্ভবত যুদ্ধেও ব্যবহার করা হয়েছিল। যা ছিল দ্রুততার সঙ্গে আগুন ছড়ানোর জন্য নকশা করা একটি ট্রিপল-ব্যারেল কামান। যদিও এটি সৈন্যদের দ্বারা পরিত্যক্ত হয়েছিল। মনে করা হয়, এটি আধুনিক মেশিনগানের অগ্রদূত।
0 মন্তব্যসমূহ